(The government launched free)পশ্চিমবঙ্গ সরকার রাজ্যের ছাত্রীদের জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। শিক্ষার্থীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে কৃষ্ণনগর পৌরসভা বিনামূল্যে এসি বাস পরিষেবা চালু করতে চলেছে। এই উদ্যোগের ফলে এখন থেকে স্কুল ও কলেজের পড়ুয়াদের যাতায়াতের অসুবিধা দূর হবে।
৭০ লক্ষ টাকার প্রকল্প: শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাস পরিষেবা
কৃষ্ণনগর পৌরসভার উদ্যোগে ৭০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পের অধীনে দুটি শীততাপ (এসি) নিয়ন্ত্রিত বাস চালু করা হবে। বিশেষভাবে স্কুল ছাত্রীদের জন্য নির্ধারিত এই বাসগুলি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পরিষেবা প্রদান করবে।
জানা গেছে, এর আগে গত অক্টোবর মাসে দুটি বাস চালু করা হয়েছিল, যার নাম রাখা হয়েছিল ‘পারিজাত’। এবার রাজ্যে আরও দুটি এসি বাস একই নামে চালু করা হবে।
ছাত্রীদের জন্য কেন এই পদক্ষেপ?(The government launched free)
কৃষ্ণনগরের পড়ুয়ারা প্রায়ই টোটোর অতিরিক্ত ভাড়া ও যানবাহনের অভাবে নানা সমস্যার সম্মুখীন হন। অনেক সময় যথাযথ যানবাহন না পাওয়ায় তারা ঠিক সময়ে স্কুল বা কলেজে পৌঁছাতে পারেন না, যার ফলে তাদের পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটে।
এই সমস্যাগুলি দূর করতে এবং ছাত্রীরা যাতে সময়মতো স্কুল-কলেজে পৌঁছাতে পারে, সে জন্যই রাজ্য সরকার এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
Read More: Banking services will be available at the post office
কোথায় চলাচল করবে এই বাস?
- এই বাসের মূলত দুটি নির্দিষ্ট রুট রয়েছে, যা নিম্নলিখিত—(The government launched free)
- এই এসি বাসগুলি মূলত ঘূর্ণি এবং শক্তিনগর এলাকা থেকে যাতায়াত করবে। এছাড়া, জেলা প্রশাসনিক ভবনের আশপাশের স্কুলগুলোর ছাত্রীরাও এই বাসের বিনামূল্যে পরিষেবা পাবেন।
কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে?
রাজ্য সরকারের উদ্যোগে পরিচালিত এই প্রকল্পের মাধ্যমে পাওয়া যাবে নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি—
- সম্পূর্ণ বিনামূল্যে যাতায়াতের সুযোগ।যানবাহনের জন্য অতিরিক্ত সময় নষ্ট না করে নির্ধারিত সময়ে গন্তব্যে পৌঁছানো।(The government launched free)
- গ্রীষ্মের তীব্র গরমেও স্বাচ্ছন্দ্যে স্কুলে যাওয়ার সুবিধা।পড়াশোনার জন্য আরও বেশি সময় পাওয়ার সুযোগ।
সরকারের পদক্ষেপের প্রশংসা
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এই উদ্যোগ রাজ্যের ছাত্রীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে চলেছে। এটি শিক্ষার্থীদের আর্থিক সাশ্রয়ের পাশাপাশি তাদের জীবনযাত্রার মানও উন্নত করবে। রাজ্য সরকারের শিক্ষামূলক প্রকল্পগুলির মধ্যে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। ভবিষ্যতে রাজ্যের অন্যান্য এলাকাতেও এরকম পরিষেবা সম্প্রসারণের দাবি উঠছে।